বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
বাংলা আর্টিকেল নিয়ম নিয়ে পোস্ট পড়ুন। বাংলা আর্টিকেল রাইটিং টিপসের এই আর্টিকেলেরের পোস্ট থেকে আপনি শিখতে পারবেন SEO আর্টিকেল লেখার নিয়ম। প্রিয় পাটক আর্টিকেল লেখার এবং কোন আর্টিকেলের ক্ষেএে প্রথম ধাপ কোনটি, এবং আর্টিকেল লিখে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন। এই বিষয় নিয়ে পরু পোস্ট জোরে থাকবে আমার এই বিশ্লেষণ।
শুরুতেই বলি রাখি আর্টিকেল লেখার সটিক নিয়ম মেনে আর্টিকেল গুগলে খুব সহজ র্যাঙ্কিং করানো যায়। এমন ভাবে গুছিয়ে আর্টিকেলটি লিখবেন। যেন খুব সহজে গুগলে র্যাঙ্ক হয়।
পেইজ সূচিপএঃ বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- ইমেজ সোর্স লিংক করে ছবি যুক্ত কর
- ক্রিয়েটিব কমনস'য়ে বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- পাঠকের দৃষ্টিতে সেরা আর্টিকেল
- আর্টিকেলের টাইটেল। আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- আর্টিকেলের ভূমিকা। আর্টিকেল লিখে আয়
- ফিচার ইমেজ। বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
- প্যারাগ্রাফ শিরণাম
- আর্টিকেলের বডি
- আর্টিকেলে আপনি,আমি শব্দ ব্যাবহার করা
- ফোকাস কিওয়ার্ড কি
- কেন ফোকাস কীওয়ার্ড গুরুত্বপূর্ণ?
- আর্টিকেল অ্যালাইনমেন্ট
- কনক্লুউশন
- আর্টিকেল লিখে আয়
- বাংলা আর্টিকেল কি
- SEO কীওয়াড কি? SEOতে কীওয়ার্ড কতটা গুরুত্বপূর্ণ?
- ১১টি SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম জেনে নিন
বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কপিরাইট যুক্ত ছবি ডাউনলোড করে নিজ আর্টিকেলের মধ্যে আপলোড করা যাবে না। ছবি খোঁজার ক্ষেএে সবসময় ক্রিয়েটিব কমসন ফিল্টার ব্যাবহার করতে হবে।
ইমেজ সোর্স লিংক করে ছবি যুক্ত করা
বাংলা কনটেন রাইটার করার সময় অনেকে অনলাইন থেকে ছবি ডাউনলোড করে আর্টিকেলের
মধ্যে আপলোড করেন। আবার অনেকে আছেন যারা ছবি ডাউনলোড না করে ছবির সোর্স লিংকিং
করে পোস্টের মধ্যে ব্যাবহার করেন।
এটা করা মোটেও টিক না কারণ,সোর্স ওয়েবসাইটের মালিক যদি ছবি ডিলেট করে দেয় তাহলে
ওটা আপনার আর্টিকেলের পোস্টে আর দেখাবে না। আসা করি জিনিসটা বোঝতে পেরেছেন।
ক্রিয়েটিব কমনস'য়ে বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কপিরাইট যুক্ত ছবি ডাউনলোড করে নিজ আর্টিকেলের মধ্যে আপলোড করা যাবে না। ছবি খোঁজার ক্ষেএে সবসময় ক্রিয়েটিব কমনস ফিল্টার ব্যাবহার করতে হবে।
উপরের চিত্রটি দেখে আশা করি নিশ্চয় কনটেন রাইটিং টিপসটি শিখতে পেরেছেন। ছবি
খোঁজার ক্ষেএে এই রুলটা বোঝতে সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন এই পোস্টের নিচে।
পাঠকের দৃষ্টিতে সেরা আরটিকেল
আর্টিকেল লেখার সেরা হিয়ম হলো শুরুতে সুন্দর করে ভূমিকা লেখে রাখা যাতে করে পাঠকগণ বুঝতে পারেন নিচের পুরো আর্টিকেলে কি কি থাকছে বা থাকছে। আর্টিকেল লেখার শুরুতেই যদি ভেতরে কি আছে না আছে সেটা যদি পাঠক জানে তার নিশ্চয় খুব ভালো লাগবে। তাই না?
এরপর যখন আর্টিকেল বা পোস্ট পরা শুরুতেই এমন কিছু লিখে দিবেন যেটা পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। পাঠক হিসেবে একটি আর্টিকেল বা পোস্ট থেকে আপনি যা যা আশা করেন সেগুলো যদি আপনি একটি পোস্টে সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারেন তাহলেই আপনার পোস্ট লিখা স্বার্থক হবে।
তাহলে প্রথমেই বলি কিভাবে পোস্ট লিখা শুরু করবে?
আর্টিকেলের টাইটেল। আর্টিকেল লেখার নিয়ম
একটি আর্টিকেলের বা পোস্টের টাইটেল বা শিরোণাম যেন ৫ থেকে ৮ শব্দের মধ্যে হয় এবং পোস্ট শিরোণাম পরেই যেন বুঝা যায় পুর পোস্টে কি থাকছে? প্রতি ১০ জন পাঠকের মধ্যে ৮ জন শুধু মাএ পোস্ট শিরণাম পড়েই পোস্ট না পড়ে অন্য কোথাও চলে যায় যদি পোস্ট শিরণাম ভালো না লাগে।
কি? কিভাবে? যেভাবে? কিংবা লিস্ট বেইজড শব্দ যেমন ৫টি ১০টি ইত্যাদি পোস্টের শিরণামে রাখলে পাঠকরা পড়তে আকৃষ্ট হয়।
আর্টিকেলর ভূমিকা । আর্টিকেল লিখে আয়
আর্টিকেল লেখার সঠিক নিয়ম হলো কোনো আর্টিকেলের বা পোস্ট শুরুতেই ৪/৫ লাইনে একটি ভূমিকা লিখবেন যাতে পাঠন পোস্টের শুরুর প্যারা বা ভূমিকা পড়েই বুঝতে পারে, পুরো পোস্টে কি পেতে যাচ্ছে। অনেক পাঠকই শুধুমাত্র ভূমিকা পড়ার পর আর পোস্ট পড়তে চাই না। যদি না ভূমিকাতে ক্লিয়ায় ইনফরম্যাশন না থাকে যে পুরো পোস্টে কি কি থাকছে বা না থাকছে।
ফিচার ইমেইজ। বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
প্রত্যেকটি আর্টিকেলের বা পোস্টের ভেতরেই নুন্যতম একটি প্রাসঙ্গিক ফিচার ইমেইজ রাখতে হবে। একটি পিকচা কোন পোস্টকে অনেক অর্থবোধক করে তুলে।পাঠকরা শুধু লাইনের পর লাইনই পড়তে চায় না। পাসঙ্গিক পিকচার ও দেখতে চায়। তাই পোস্টে পিকচার ব্যাবহার করতে ভুলবেন না। টাইটেল ও ফিচার ইমেইজের টেক্সটে যেন ভিন্নতা তাকে।
প্যারাগ্রাফ শিরণাম। আরটিকেল লেখার নিয়ম
প্যারাগ্রাফ শিরোণাম পুরো পোস্টটিতে আপনি ছোট ছোট প্যারা করে লিখবেন এবং প্যারাগ্রাফ গুলোর শিরণাম দিবেন সাবহেডিং ব্যাবহার করে। যাতে পাটকরা বুঝতে পারে কোন প্যারাতে কি সম্পর্কে লিখা আছে। চেষ্টা করবেন প্রতি প্যারতে যেন ৫ লাইন লেখা থাকে। যদি কোনো প্যারাতে অনেক বেশি ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয় তাহলে সেটি কয়েকটি প্যারা ভাগ করে করে লিখুন। একটি প্যারাগ্রাফ শিরণাল বা সাবহেডিং এর মধ্যে ৩টির বেশি প্যারাগ্রাফ রাখা টিক নয়।
আর্টিকেলের বডি
একটও পার্ফেক্ট পোস্টে নুন্যতম ৫টি প্যারাগ্রাফ শিরণাম বা সাবহেডিং রাখা উচিত। আর একটি পোস্টে নুন্যতম ১০টি প্যারা রাখা উচিত। একটি পোস্টে সব মিলিয়ে ৬০০ বা তার বেশি শব্দ ব্যাবহার কা উচিত। একটি পোস্টে কয়েকটি পাসঙ্গিক লিং রাখা উচিত যাতে করে পাঠকরা সে ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে পারে।
আর্টিকেলে আপনি,আমি শব্দ ব্যাবহার
যখন কোন পোস্ট লিখবেন তখন আপনি/ আমি এই ধরেন শব্দ বেশি ব্যাবহার করবেন। যাতে করে পাঠরা বোঝতে পারে আপনি তাদের সাথে গল্প করছেন। আর্টিকেল লেখার নিয়মগুলোর মধ্যে এটি একটি সেরা টিপস।
ফোকাস কীওইয়ার্ড কি
ফোকাস কীওয়ার্ড হলো গুগলে কিংবা ভিবিন্ন সার্চ ইঞ্জিন পোর্টালে এর ব্যাবহারকারিরা যে শব্দ লিখে সার্চ করে থাকে সাধারণত তাকে ফোকাস কীওইয়ার্ড বলা হয়। উদাহারণ হিসেবে মনে করেন আপনি কোন সার্চ ইঞ্জিনে গিয়ে সার্চ করলেন অনলাইনে টাকা ইনকাম করব কিভাবে, এই ক্ষেএে এইগুলোকে ফোকাস কীওয়ার্ড বলে।
আবার, মনে করেন আপনি সার্চ করলেন, আমি মোটা হব কিভাবে এটাও একধরনের ফোকাস কীওয়ার্ড। অর্থাৎ, আমরা গুগলে বা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিনে যে শব্দগুলো দিয়ে কোনও কিছু খোঁজে বের করা হয় থাকে পোকাস কিওইয়ার্ড বলা হয়।
কেন পোকাস কীওয়ার্ড গুরুত্বপূর্ণ?
একন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কেন ফোকাস কিওইয়ার্ডগুলোকে পোস্টের মধ্যে
এতবার লিখতে হয় কেন? উওর খুব সোজা। মানুষ যখন কোন কিছু লিখে গুগলে সার্চ দেয় তখন
গুগোল যাচায় করে তার লেখা ফোকাস কীওয়ার্ডটি কোন ওয়েবসাইটের পোস্টে বেশি ব্যাবহার
হয়েছে প্রাসঙ্গিকভাবে? তখন গুগোল যে ওয়েবসাইটের পোস্টকে বেশি প্রাসঙ্গিক মনে করে
সেটিকেই সার্চ রেজাল্টের শুরুতে দেখায়।
আর্টিকেল অ্যালাইমেন্ট
পোস্টের ভিতরের পিকচারগুলো সেন্টার অ্যালাইমেন্ট রাখবেন হবে এবং
লেখাগুলোকে জাস্টিপাই অ্যালাইমেন্ট রাখবেন যাতে করে দেখতে
বইয়ের লিখার মত মনে হয়।
পুরো পোস্ট লিখার শেষে আপনার ব্যক্তিগত মতামত দিয়ে ৪-৫ লাইন কনফিউশন রাখা
উচিত যাতে করে বিভিন্ন পোস্টে সম্পর্কে পাঠকরা আপনার বা লেখক এর মতামত
পায়। একটি আদর্শ আর্টিকেল দেখতে কি রকম হয় জানতে এই পোস্টটি পড়ে দেখতে
পারেন।
আর্টিকেল লিখে আয়
এতক্ষণে আপনি পোস্ট লেখার বেসিক নিয়ম গুলো জেনে ফেলেছেন। এখন পোস্ট দেখে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং চাকরি করতে চান বাড়িতে বসে ৮০০০ হাজার টাকা বেতন তাহলে অর্ডিনারে আইডির সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
আপনি যদি আর্টিকেল লিখে প্রতি মাসে আয় করতে চান তাহলে অর্ডিনারি আইডির কোর্সগুলো
করতে পারেন।
বাংলা আর্টিকেল কি
কোন বাংলা ব্লগিং ওয়েবসাইটে যদি বাংলা ভাষায় পোস্ট পাবলিশ করা হয় তাকে বাংলা আর্টিকেল বলে।
SEO কীওইয়ার্ড কি? SEOতে কীওইয়ার্ড কতটা গুরুত্বপূর্ণ
সিইউ কীওয়ার্ড এবং SEOতে কীওয়ার্ডে ভূমিকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা নিয়ে
আজকের পোস্ট। এসইও {SEO} গুলো একেক শব্দ থেকে শুরু করে জটিল
বেক্যাংশের এর মধ্যে থাকতে পারে এবং এগুলো সার্চ ইঞ্জিন
র্যাঙ্কিং - এ প্রাসঙ্গিক। অনুসন্ধানকারীদের বাসায় কীওয়ার্ড
হলো নির্দিষ্ট শব্দের সমষ্টি যেগুলো সার্চ ইঞ্জিলে টাইপ করা
হয় অথবা উচ্চারণ করে দেওয়া হয় কোন কোন অনুসন্ধানকারী সার্চের
বিষয় অনুযায়ী।
যখন সার্চ ইঞ্জিনে সঠিকভাবে আশানুরূপ অনুসন্ধান করা হয়, তখন
কীওয়ার্ডস আপনার টার্গেট দর্শকদের জন্য ওয়েবসাইটে যথাযথ কন্টেন্ট খুঁজে
পেতে সাহায্য করে ছাকনির মত এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন কিওয়ার্ড
এসইও {SEO}তে কতটা গুরুত্বপূর্ণ,
সুতরাং বলা যায়, আপনি যখন এসইও {SEO} এর জন্য আপনার ব্লগ শুরু করতে
আশাবাদী তখন কীওয়ার্ড হচ্ছে আপনার প্রথম কাজ যেটা আপনার শেখা জরুরি। চলুন
শুরু করা যাক-
যদি আপনি ব্লগিং শুরু করার পর কিছু সময় অতিবাহিত করে থাকেন, তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন ৯৫% ট্রাফিক আসে ৫% পোস্ট থেকে। অথবা বলা যায় আপনি সর্বোচ্চ সোর্স ইঞ্জিন ট্রাফিক পান অল্প কিছু বাছাইকৃত পোস্ট থেকে কখনো কি ভেবে দেখেছেন এই পোস্টগুলো সর্বোচ্চ ট্রাফিক কোথায় থেকে পেয়েছে?
আমি বলছি, কারণ আপনি এই পোস্টগুলিতে এমন কিছু সঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহার করেছেন যেগুলোর জন্য সার্চ ইঞ্জিনে প্রথম পেজে দর্শকের অনুসন্ধানে চাহিদা অনুযায়ী আপনার পোস্টটি স্তান পেয়েছে?
এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনার বিষয়বস্তুে সর্বোচ্চ অনুসন্ধানে নিয়ে যেতে কাজ করে বা র্যাঙ্কিং করে
এসইও (SEO) এর পরিপ্রেক্ষিতে কীওয়ার্ড এর গুরুত্ব কতটুকু?
এসইএমরাশ
গুগলসার্চের মাধ্যমে
অন্যান্য কীওয়ার্ড টুলসঃ
পোস্টের কীওয়ার্ড ডেনসিটি এবং এর অবস্থান কেমন হবে
কীওয়ার্ড সম্পর্কিত আরো কিছু তথ্য
- টার্গেট কীওয়ার্ড
- কনটেন্টের টাইপ
- আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য
- আর্টিকেলের বিশ্লেষণ
- পাঠক জিজ্ঞাসা
- টার্গেট কীওইয়ার্ড
কনটেন্টের টাইপ
আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য
আর্টিকেলের বিশ্লেষণ
পাঠক জিজ্ঞাসা
পোস্টার টাইটেল এবং মেটা টাইটেল
পোস্টের মেটা ডেসক্রিপশন
সিপা আইটির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন