বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম

 

বাংলা আর্টিকেল নিয়ম নিয়ে পোস্ট পড়ুন। বাংলা আর্টিকেল রাইটিং টিপসের এই আর্টিকেলেরের পোস্ট থেকে আপনি শিখতে পারবেন SEO আর্টিকেল লেখার নিয়ম। প্রিয় পাটক আর্টিকেল  লেখার এবং কোন আর্টিকেলের  ক্ষেএে প্রথম ধাপ কোনটি, এবং আর্টিকেল লিখে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন। এই বিষয়  নিয়ে পরু পোস্ট জোরে থাকবে আমার এই বিশ্লেষণ।

 

বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম

 শুরুতেই বলি রাখি আর্টিকেল লেখার সটিক নিয়ম মেনে আর্টিকেল গুগলে খুব সহজ  র‍্যাঙ্কিং করানো যায়। এমন ভাবে গুছিয়ে আর্টিকেলটি লিখবেন। যেন খুব সহজে গুগলে  র‍্যাঙ্ক হয়।

পেইজ সূচিপএঃ বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম 

বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম

আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কপিরাইট  যুক্ত ছবি ডাউনলোড করে নিজ আর্টিকেলের মধ্যে আপলোড করা যাবে না। ছবি খোঁজার ক্ষেএে সবসময় ক্রিয়েটিব কমসন ফিল্টার ব্যাবহার করতে হবে।  

ইমেজ সোর্স লিংক করে ছবি যুক্ত করা

বাংলা কনটেন রাইটার করার সময় অনেকে অনলাইন থেকে ছবি  ডাউনলোড করে আর্টিকেলের মধ্যে আপলোড করেন। আবার অনেকে আছেন যারা ছবি ডাউনলোড না করে ছবির সোর্স লিংকিং করে পোস্টের মধ্যে ব্যাবহার করেন। 



ইমেজ সোর্স লিংক করে ছবি যুক্ত করা


এটা করা মোটেও টিক না কারণ,সোর্স ওয়েবসাইটের মালিক যদি ছবি ডিলেট করে দেয় তাহলে ওটা আপনার আর্টিকেলের পোস্টে আর দেখাবে না। আসা করি জিনিসটা বোঝতে পেরেছেন।

ক্রিয়েটিব কমনস'য়ে বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম

আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কপিরাইট যুক্ত ছবি ডাউনলোড করে নিজ আর্টিকেলের মধ্যে আপলোড করা যাবে না। ছবি খোঁজার ক্ষেএে সবসময় ক্রিয়েটিব কমনস ফিল্টার ব্যাবহার করতে হবে।  

 

ক্রিয়েটিব কমনস'য়ে বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম


উপরের চিত্রটি দেখে আশা করি নিশ্চয় কনটেন রাইটিং টিপসটি শিখতে পেরেছেন। ছবি খোঁজার ক্ষেএে এই রুলটা বোঝতে সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন এই পোস্টের নিচে।

পাঠকের  দৃষ্টিতে সেরা আরটিকেল

 আর্টিকেল লেখার সেরা হিয়ম হলো শুরুতে সুন্দর করে ভূমিকা লেখে রাখা যাতে করে পাঠকগণ বুঝতে পারেন নিচের পুরো  আর্টিকেলে কি কি থাকছে বা থাকছে। আর্টিকেল লেখার শুরুতেই যদি ভেতরে কি আছে না আছে সেটা যদি পাঠক জানে তার নিশ্চয় খুব ভালো লাগবে। তাই না? 

এরপর যখন আর্টিকেল বা পোস্ট পরা শুরুতেই এমন কিছু লিখে দিবেন যেটা পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। পাঠক হিসেবে একটি আর্টিকেল বা পোস্ট থেকে আপনি যা যা আশা করেন সেগুলো যদি আপনি একটি পোস্টে সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারেন তাহলেই আপনার পোস্ট লিখা স্বার্থক হবে। 

তাহলে প্রথমেই বলি কিভাবে পোস্ট লিখা শুরু করবে? 

আর্টিকেলের টাইটেল। আর্টিকেল লেখার নিয়ম 

একটি আর্টিকেলের বা পোস্টের টাইটেল বা শিরোণাম যেন ৫ থেকে ৮ শব্দের মধ্যে হয় এবং পোস্ট শিরোণাম পরেই যেন বুঝা যায় পুর পোস্টে কি থাকছে?  প্রতি ১০ জন পাঠকের মধ্যে ৮ জন শুধু মাএ পোস্ট শিরণাম পড়েই  পোস্ট না পড়ে অন্য কোথাও চলে যায় যদি  পোস্ট  শিরণাম ভালো না লাগে।

কি? কিভাবে?  যেভাবে? কিংবা লিস্ট বেইজড শব্দ যেমন ৫টি ১০টি  ইত্যাদি পোস্টের শিরণামে রাখলে পাঠকরা  পড়তে আকৃষ্ট হয়। 

আর্টিকেলর ভূমিকা ।  আর্টিকেল লিখে আয় 

আর্টিকেল লেখার সঠিক নিয়ম হলো কোনো আর্টিকেলের বা পোস্ট শুরুতেই ৪/৫ লাইনে একটি ভূমিকা লিখবেন যাতে পাঠন পোস্টের শুরুর প্যারা বা ভূমিকা পড়েই বুঝতে পারে, পুরো পোস্টে কি পেতে যাচ্ছে। অনেক পাঠকই শুধুমাত্র ভূমিকা পড়ার পর আর পোস্ট পড়তে চাই না।  যদি না ভূমিকাতে ক্লিয়ায় ইনফরম্যাশন  না থাকে যে পুরো পোস্টে কি কি থাকছে বা না থাকছে। 

ফিচার ইমেইজ। বাংলা আর্টিকেল রাইটিং 

প্রত্যেকটি আর্টিকেলের বা পোস্টের ভেতরেই  নুন্যতম একটি প্রাসঙ্গিক  ফিচার ইমেইজ রাখতে হবে।  একটি পিকচা কোন পোস্টকে অনেক অর্থবোধক করে তুলে।পাঠকরা শুধু লাইনের পর লাইনই পড়তে চায় না। পাসঙ্গিক পিকচার ও দেখতে চায়। তাই পোস্টে পিকচার ব্যাবহার করতে ভুলবেন না। টাইটেল ও ফিচার ইমেইজের টেক্সটে যেন ভিন্নতা তাকে।

প্যারাগ্রাফ শিরণাম। আরটিকেল লেখার নিয়ম

প্যারাগ্রাফ শিরোণাম পুরো পোস্টটিতে আপনি ছোট ছোট প্যারা করে লিখবেন এবং প্যারাগ্রাফ গুলোর শিরণাম দিবেন সাবহেডিং ব্যাবহার করে। যাতে পাটকরা বুঝতে পারে কোন প্যারাতে কি  সম্পর্কে লিখা আছে।  চেষ্টা করবেন প্রতি প্যারতে যেন ৫ লাইন লেখা থাকে। যদি কোনো প্যারাতে অনেক বেশি ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয় তাহলে সেটি কয়েকটি প্যারা ভাগ করে করে লিখুন। একটি প্যারাগ্রাফ শিরণাল বা সাবহেডিং এর মধ্যে ৩টির বেশি প্যারাগ্রাফ রাখা টিক নয়।

আর্টিকেলের বডি

একটও পার্ফেক্ট পোস্টে নুন্যতম ৫টি প্যারাগ্রাফ শিরণাম বা সাবহেডিং রাখা উচিত।  আর একটি পোস্টে নুন্যতম ১০টি প্যারা রাখা উচিত।  একটি পোস্টে সব মিলিয়ে ৬০০ বা তার বেশি শব্দ ব্যাবহার কা উচিত।  একটি পোস্টে  কয়েকটি পাসঙ্গিক লিং রাখা উচিত যাতে করে পাঠকরা সে ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে পারে।

আর্টিকেলে আপনি,আমি শব্দ ব্যাবহার 

যখন কোন পোস্ট লিখবেন তখন আপনি/ আমি এই ধরেন শব্দ বেশি ব্যাবহার করবেন।  যাতে করে পাঠরা বোঝতে পারে আপনি তাদের সাথে গল্প করছেন। আর্টিকেল লেখার নিয়মগুলোর মধ্যে এটি একটি সেরা টিপস।

ফোকাস কীওইয়ার্ড কি

ফোকাস কীওয়ার্ড হলো গুগলে কিংবা ভিবিন্ন সার্চ ইঞ্জিন পোর্টালে এর ব্যাবহারকারিরা যে শব্দ লিখে সার্চ করে থাকে সাধারণত তাকে ফোকাস কীওইয়ার্ড বলা হয়। উদাহারণ হিসেবে মনে করেন আপনি কোন সার্চ ইঞ্জিনে গিয়ে সার্চ করলেন অনলাইনে টাকা ইনকাম করব কিভাবে, এই ক্ষেএে এইগুলোকে ফোকাস কীওয়ার্ড  বলে। 

আবার, মনে করেন আপনি সার্চ করলেন, আমি মোটা হব কিভাবে   এটাও একধরনের ফোকাস কীওয়ার্ড। অর্থাৎ, আমরা গুগলে বা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিনে যে শব্দগুলো দিয়ে কোনও কিছু খোঁজে বের করা হয় থাকে পোকাস কিওইয়ার্ড বলা হয়।

কেন পোকাস কীওয়ার্ড গুরুত্বপূর্ণ? 

একন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কেন ফোকাস   কিওইয়ার্ডগুলোকে পোস্টের মধ্যে এতবার লিখতে হয় কেন? উওর খুব সোজা। মানুষ যখন কোন কিছু লিখে গুগলে সার্চ দেয় তখন গুগোল যাচায় করে তার লেখা ফোকাস কীওয়ার্ডটি কোন ওয়েবসাইটের পোস্টে বেশি ব্যাবহার হয়েছে প্রাসঙ্গিকভাবে? তখন গুগোল যে ওয়েবসাইটের পোস্টকে বেশি প্রাসঙ্গিক মনে করে সেটিকেই সার্চ রেজাল্টের শুরুতে দেখায়।

আর্টিকেল অ্যালাইমেন্ট

পোস্টের ভিতরের পিকচারগুলো সেন্টার অ্যালাইমেন্ট  রাখবেন হবে এবং লেখাগুলোকে জাস্টিপাই    অ্যালাইমেন্ট  রাখবেন যাতে করে দেখতে বইয়ের লিখার মত মনে হয়। 


পুরো পোস্ট লিখার শেষে আপনার ব্যক্তিগত মতামত দিয়ে  ৪-৫ লাইন কনফিউশন রাখা উচিত যাতে করে বিভিন্ন পোস্টে সম্পর্কে পাঠকরা আপনার বা লেখক এর মতামত পায়।  একটি আদর্শ আর্টিকেল দেখতে কি রকম হয় জানতে এই পোস্টটি পড়ে দেখতে পারেন। 

আর্টিকেল লিখে আয়

এতক্ষণে আপনি পোস্ট লেখার বেসিক নিয়ম গুলো জেনে ফেলেছেন। এখন পোস্ট দেখে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং চাকরি করতে চান বাড়িতে বসে ৮০০০  হাজার টাকা বেতন তাহলে অর্ডিনারে আইডির সাথে যোগাযোগ করতে পারে।

আপনি যদি আর্টিকেল লিখে প্রতি মাসে আয় করতে চান তাহলে অর্ডিনারি আইডির কোর্সগুলো করতে পারেন। 

বাংলা আর্টিকেল কি 

কোন বাংলা ব্লগিং ওয়েবসাইটে যদি বাংলা ভাষায় পোস্ট পাবলিশ করা হয় তাকে বাংলা আর্টিকেল বলে।

SEO কীওইয়ার্ড কি? SEOতে কীওইয়ার্ড  কতটা গুরুত্বপূর্ণ

সিইউ কীওয়ার্ড এবং SEOতে  কীওয়ার্ডে ভূমিকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা নিয়ে আজকের পোস্ট। এসইও {SEO}  গুলো একেক শব্দ থেকে শুরু করে জটিল বেক্যাংশের এর মধ্যে  থাকতে পারে এবং এগুলো সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাঙ্কিং  - এ প্রাসঙ্গিক। অনুসন্ধানকারীদের বাসায় কীওয়ার্ড হলো নির্দিষ্ট  শব্দের সমষ্টি যেগুলো সার্চ ইঞ্জিলে টাইপ করা হয় অথবা উচ্চারণ করে দেওয়া হয় কোন কোন অনুসন্ধানকারী  সার্চের বিষয় অনুযায়ী।

যখন সার্চ ইঞ্জিনে সঠিকভাবে আশানুরূপ অনুসন্ধান করা হয়, তখন কীওয়ার্ডস আপনার টার্গেট দর্শকদের জন্য ওয়েবসাইটে যথাযথ কন্টেন্ট খুঁজে পেতে সাহায্য করে  ছাকনির মত এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন কিওয়ার্ড এসইও {SEO}তে কতটা গুরুত্বপূর্ণ,

সুতরাং বলা যায়, আপনি যখন এসইও  {SEO} এর জন্য আপনার ব্লগ শুরু করতে আশাবাদী তখন কীওয়ার্ড হচ্ছে আপনার প্রথম কাজ যেটা আপনার শেখা জরুরি। চলুন শুরু করা যাক-

যদি আপনি ব্লগিং শুরু করার পর কিছু সময় অতিবাহিত করে থাকেন, তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন ৯৫% ট্রাফিক আসে ৫% পোস্ট থেকে। অথবা বলা যায় আপনি সর্বোচ্চ সোর্স ইঞ্জিন  ট্রাফিক পান অল্প কিছু বাছাইকৃত পোস্ট  থেকে কখনো কি ভেবে দেখেছেন এই পোস্টগুলো সর্বোচ্চ ট্রাফিক কোথায় থেকে পেয়েছে? 

আমি বলছি, কারণ আপনি এই পোস্টগুলিতে এমন কিছু সঠিক  কীওয়ার্ড ব্যবহার করেছেন  যেগুলোর জন্য সার্চ ইঞ্জিনে প্রথম পেজে দর্শকের অনুসন্ধানে  চাহিদা অনুযায়ী আপনার পোস্টটি  স্তান পেয়েছে?

এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনার বিষয়বস্তুে সর্বোচ্চ অনুসন্ধানে নিয়ে যেতে কাজ করে বা  র‍্যাঙ্কিং  করে 

এর উত্তর হচ্ছে, এটা শুধু একটা মেশিন এটা নির্দিষ্ট কোন সিগন্যাল খোঁজ করে একটি কন্টেন্টকে সঠিকভাবেইয়   র‍্যাঙ্কিংয়ে   নিয়ে যাওয়ার জন্য। রেংকিংকে একটি নির্দেশে বলা যায় পেজগুলোকে সার্চ ইঞ্জিনে রেজাল্ট পেতে প্রদর্শন করে। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে র‍্যাঙ্কিংয়ে কীওয়ার্ড দেখতে চান তাহলে SEMrush এই চাইতে গিয়ে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের এড্রেস টাইপ করে আসতে পারেন। 

কীওয়ার্ড   কাকে বলে সেটা আমরা প্রথমেই । জেনেছি এখন কীওয়ার্ড সম্পর্কিত আরো ২ তথ্য আমাদের জানা প্রয়োজন। 
 
 ১।  পজিশনঃ    গুগল  অনুসন্ধানের কিওয়ার্ডগুলোর র‍্যাংকিং এটা উদাহরণস্বরূপ, যদি পজিশন নাম্বার ১ হয় তাহলে গুগল অনুসন্ধানে এটা প্রথম রেজাল্ট হিসেবে  প্রদর্শন করবে। এইভাবে, যদি পজিশন নাম্বার চার হয় তাহলে গুগল অনুসন্ধানের রেজাল্ট  ৪ আসবে। সুতরাং আমাদের লখ্য থাকবে, কীওয়ার্ডের জন্য প্রথম পেজে প্রথম পজিশন থাকে।  

২।  ভলিউমঃ  এটা আপনাকে ধারণা দিতে পারে মোটামুটি কতজন কতজন দর্শক নির্দিষ্ট কীওয়ার্ড অনুসন্ধান করেছে নির্দিষ্ট মাসে।  এটা গুরুত্বপূর্ণ।  কারণ এখানে আপনি যেটা ধারণা করবেন তার সাথে সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র প্রদর্শন করে। 

ভলিউম  সম্পর্কিত একটা ধারণা  আমরা  পেতে পারি নিম্নোক্ত উদাহরণ থেকে-
 ধরুণ, একই মাসে ২ টি একই  কিওয়ার্ড সার্চ দেওয়া হয়েছে। যেমন, 

ইমেইল এড্রেসঃ যেটা ১১০ বার অনুসন্ধান করা হয়েছে। এবং
ইমেইলঃ এটা ৭০ অনুসন্ধান করা হয়েছে একই মাসে  এখানে লক্ষ্য করা প্রয়োজন,  কিওয়ার্ডের ব্যবহার  একই হলেও  অনুসন্ধানকারীদের চাহিদা অনুযায়ী ভিন্নতা দেখা যাচ্ছে।

এখানে আরো ২ টি বিষয়  জানা প্রয়োজন  আমাদের 
শর্ট টেইল কীওয়ার্ডঃ শর্ট টেইল কীওয়ার্ড মুলত ১ থেকে ৩ শব্দের মধ্যে  হয়। যেমন, অনলাইন থেকে ইনকাম,  ওজন কমান। 

লং টেইল কীওয়ার্ডঃ এগুলো নির্দিষ্ট  কীওয়ার্ড  যেখানে  ৩ শব্দ  বা এর বেশি  শব্দ থাকে, যেমন, আমি মোটা হব কিভাবে, অনলাইনেন অর্থ  উপার্জন  করব কিভাবে।

যেখোনে শব্দ এবং বাক্যাংশকে আমরা কীওয়ার্ড বলবো যখন সেটা একমাসে অনেক বেশি সার্চ ইঞ্জিনে অনুসন্ধান করা হবে। এখানে লং কীওয়ার্ড  বেশি লাভজনক। কারণ আপনি যত  আকর্ষণীয় এবং দর্শকদের চাহিদা অনুযায়ী টার্গেটেড কীওয়ার্ড  তৈরি করতে পারবেন, আপনার ওয়ের সাইট তত দ্রুত র‍্যাকিংয়ে প্রথমদিকে স্হান করে নিবে। 

এসইও (SEO) এর পরিপ্রেক্ষিতে কীওয়ার্ড  এর গুরুত্ব কতটুকু? 


প্রথমদিকে এসইও অপ্টিমাইজ করার জন্য  মেটা কীওয়ার্ড  ব্যবহার জরা হত।কিন্তু  বর্তমানে এটা ব্যবহিত হয় না। কারণ  সার্চ ইঞ্জিন এখন নিজেই কীওয়ার্ড  চিনে নেয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে পেজ বা সাইট বা কীওয়ার্ড  র‍্যাংক লিস্টে পাটিয়ে দেয়। কীওয়ার্ড অনুসন্ধান কিভাবে শুরু করবেন? 

এখন আপনার নিশ্চয়  মনে হতে পারে,কীওয়ার্ড যেহেতু  এতটা গুরুত্বপূর্ণ, তাহলে আমরা সটিক কীওয়ার্ড কিভাবে খুঁজে  বের করতে পার? চলুন আপনাদের প্রশ্নের  উত্তর খুঁজে নিই। 

আমরা জানি, আপনারা পোস্টের সটিক বা টার্গেটেড কীওয়ার্ড খুঁজে পাবার জন্য  কীওয়ার্ড অনুসন্ধান একটি প্রএিয়া। এই প্রএিয়াটি একটি ব্লগ  বা ওয়েবসাইটকে খুব দ্রুত অল্পসময়ে মধ্যে  প্রতিষ্ঠত করে যা অর্থ উপার্জনের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। চলুন কয়েকটি উপায় জেনে নিই যার সাহায্যে  আপনি সটিক কীওয়ার্ড  খুঁজে পাবেন।

এসইএমরাশ 

এটা একটা অনলাইন  পদ্ধতি যার সাহায্যে আপনি কীওয়ার্ড খুঁজে পাবেন,দেখতে পারবেন কোন কীওয়ার্ডের জন্য আপনার সাইট র‍্যাংকিংয়ে আছে। এমনকি আপনার প্রতিযোগিদের র‍্যাংকিংয়ের কীওয়ার্ড দেখতে  পারবেন এর সাহায্যে। কিন্তু  এর জন্য আপনাকে টাকা দিতে হবে তবে প্রথম ১৫ দিন বিনামূল্যে  ট্রায়াল দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে। 

গুগলসার্চের মাধ্যমে

গুগল স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনাকে কীওয়ার্ড  প্রদর্শন করবে  যখন আপনি কীওয়ার্ড  সম্পর্কিত কোনো শব্দ  টাইপ  করবেব গুগলে।

অন্যান্য কীওয়ার্ড টুলসঃ 

কীওয়ার্ড প্ল্যানারঃ এটা গুগলের অপিসিয়াল টুল।তবে এসইএমরাশ এর মত পাওয়াফুল নয়।
আরেফসঃ এটা এসইএনরাশ এর বিকল্প হিসেবে জনপ্রিয় 
লং টেইল প্রোঃ এটা লং টেইল  কীওয়ার্ডে এর জন্য  ব্যবহিত হয়।

পোস্টের কীওয়ার্ড ডেনসিটি এবং এর অবস্থান কেমন হবে

এটা একটা জটিল বিষয়। আপনার টার্গেট কিওয়ার্ডের উপর নির্ভর করে আপনাকে কিওয়ার্ডের ডেনসিটি মেইনটেইন করতে হবে। এবং আপনার  পেজে নির্দিষ্ট  কিওয়ার্ড দেখেই আপনার পেজকে কীওয়ার্ড ডেসিটি থেকে  রেঙ্কিংয়ে নিয়ে যাবে। বিভিন্ন এসইও এর বিভিন্ন কিওয়ার্ড ডেনসিটি ব্যবহারের ধারণা আছে। 

 তবে আপনার আসল কিওয়ার্ড অবশ্যই মূল আর্টিকেলের ২% এর বেশি হবে না।  এভারেজে এটা হতে পারে ১-১.5% প্রধান কীওয়ার্ডের সাথে আপনাকে এর সাথে আরো  সম্পর্কিত আরো কিছু শব্দ ব্যবহার করতে হবে যেগুলোকে এলএসআই{ LSI }কীওইয়ার্ড বলা হয়।  

কীওয়ার্ড সম্পর্কিত আরো কিছু তথ্য

 যে কীওয়ার্ড ব্যবহার করবেন  পোস্টেসে বা পোস্টের টাইটেলে হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন।  (meta titel)। 

আপনার সাইটে কিছু  বর্ণনা সংযুক্ত করুন যেন সার্চ ইঞ্জিনে   অনুসন্ধানের সময়  ব্যবহারকারীরা আপনা সাইটের বর্ণনা দেখতে পারে।  (Meta Description)

সব সময় বেশি বেশি এসইউ ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করুন এইচ টু(H2)  এবং এই থ্রি (H3)   ট্যাঁগ ব্যাবহার করে। 

 পার্মালিংকে নাম্বার ব্যবহার করবেন না কারণ, এটা পড়ে এসইতে সহায়ক হয়না। এখানে কীওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত। 

তো কিওয়ার্ড সম্পর্কিত তথ্যগুলো আজ এই পর্যন্ত , আপনার পোস্ট বা সাইট বা পেজকে রাঙ্কিংয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আরো কিছু জানার বা শেখার  চেষ্টা করুন। 

 

আপনি কি এসইও (SEO) ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে আগ্রহী? বেশ, এটা একটা কৌশল যেটা আপনার ব্লগ বা লেখার ক্যারিয়ারকে  নেক্সট লেভেলে নিয়ে যেতে পারে। যে কেউ আর্টিকেল লিখতে পারে কিন্তু এসইও অপটইমাইজেট আর্টিকেল লেখার জন্য বিশেষ অনুশীলন বা চর্চা করার প্রয়োজন। এখানে আমরা আজকে এসইও  ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার  কিছু কৌশল নিয়ে আলোচনা করব। 

এজন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার পোস্ট লিখা নিয়ে গবেষণা করতে হবে।  রিসার্চ বা গবেষণা চারা  এসইও ফ্রেন্ডলি কনটেন্ট লেখা  সম্ভব নয়। যদি লিখতে চান তাহলে অন্ধকারে হাতড়ানোর মতো অবস্থা হবে। তাই আর্টিকেল লেখার আগে কিছু বিষয় নিয়ে চিন্তা করুন

  • টার্গেট কীওয়ার্ড
  • কনটেন্টের টাইপ
  • আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য
  • আর্টিকেলের বিশ্লেষণ
  • পাঠক জিজ্ঞাসা
  • টার্গেট কীওইয়ার্ড 
কীওইয়ার্ডের জন্য Ahrefs বা  SEMrush থেকে জেনে নিন টার্গেট কীওয়ার্ড এই দুইটা টুল আপনাকে ভালো টপিক অনুসন্ধানের সাহায্য করবে এবং সঠিক কিওয়ার্ড অপটিমাইজেশন সাহায্য করবে।  এই টুলগুলো আপনাকে বুঝিয়ে দিবে কিভাবে সঠিক কীওইয়ার্ড টার্গেট করবেন। 

কনটেন্টের টাইপ

আপনার টার্গেট  কীওয়ার্ডকে গুগলসার্চের মধ্যামে দেখে নিতে পারেন কোন ধরনের আর্টিকেল এখন  র‍্যাঙ্কেিংয়ে শীর্ষে আছে।  এটা অনুসন্ধানের অংশ এবং  গুগল আপনাকে বুঝতে সাহায্য করে কোন ধরনের আর্টিকেল গুগল অনুসন্ধানের জন্য ভালো মনে হয়। 

আর্টিকেলের  দৈর্ঘ্য

একটি আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য কতটুকু হওয়া প্রয়োজন সেটার জন্য এসইও  র‍্যাম্বার ব্যাবহার করুন। আপনি বিনামূল্যে এই সেবাটা গ্রহণ করতে পারবেন।  এটা আপনাকে ধারণা দিব র‍‍্যাঙ্ক প্রথম পেজে যাওয়ার জন্য একটা আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য  কেমন হওয়া প্রয়োজন। 

আর্টিকেলের বিশ্লেষণ

আপনার টার্গেট কীওয়ার্ডের টপ টেন বিশ্লেষণ করুন। যদিও এটা কষ্টসাধ্য  কিন্তু এসইও রাইটিংইয়ে এ টপ  র‍্যাঙ্কিং  যাওয়ার জন্য কোন সহজ ব্যাপার নয় এটা আপনাকে টপ র‍্যাঙ্ক যাওয়ার সহজ করে দিবে। আপনার এলাইসিসের মাধ্যমে আপনার আপনার কনটেন্টে একটি রূপ দেখা তৈরি করুন। 

পাঠক জিজ্ঞাসা

আপনার টার্গেট  কীওইয়ার্ড অনুসন্ধান করুন  গুগলে এবং সেটা আপনাকে একটি সেকশন দেখাবে সার্চ রেজাল্টের নিচে যেখানে লেখা থাকে  people also  ask for (লোকজন আরু  জিজ্ঞাসা করে)   এই প্রশ্নগুলো আপনি আপনার আর্টিকেলের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে  উত্তর দেওয়ার চেষ্টা পারেন।

 এটা একটা অপটিমাইজ কন্টেন্ট লেটার স্মার্ট পদ্ধতি সেগুলো ব্যবহারকারীরা সচরাচর জানতে চাই

পোস্টার টাইটেল এবং মেটা টাইটেল 

পোস্টের টাইটেলঃ এটা হল পাঠকরা আপনার ওয়েবসাইটের  পোস্টের টাইটেল কিভাবে দেখে। 

মেটা টাইটেলঃ মেটা টাইটেল হলো সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে আপনার পোস্ট অনুসন্ধানকারীদের দেখায়। 
যদি আপনি এসইও সেটিংসে মেটা  টাইটেলে স্পসিফিক করে না দেন তাহলে আপনার পোস্ট টাইটেলই মেটা টাইটেল হিসেবে ধরে নেওয়া হবে। 

পোস্টের মেটা ডেসক্রিপশন

সার্চইঞ্জিন র‍্যাঙ্কিংয়ে পোষ্টের ম্যাটারডে ডেসক্রিপশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি মেটা ডেসক্রিপশন কে  আপনার ব্লগ পোস্টে  জন্য সেলস কপি হিসেবে বিবেচনা করতে পারে ১৫৬ অক্ষরের মধ্যে আপনাকে কীওয়ার্ড যুক্ত করতে হবে এবং কিছু বর্ণনা সৃষ্টি করতে হবে কেন সেটা ব্যবহারকারীর নিকট আকর্ষণীয় হয়। যদি আপনি এখনো বেটা ডেসক্রিপশন এর কাজটা সংযুক্তির কাজটা না থাকেন তাহলে এখনি করে ফেলুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সিপা আইটির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন