মোটা হওয়ার সহজ উপায় সমূহ

মোটা  সহজ হওয়ার  উপায় সমূহ 

 

মোটা হলে যেমন নিজের কাছে অস্বস্তি লাগে,তেমনি অতিরিক্ত চিকন হলেও দেখতে কেমব বেমানান লাগে।অনেকে আছে যারা মোটা হতে চাই  অনেক যায়গা থেকে অনেক রকমের  পোডাক্ট এনে টাই করে থাকেন কিন্ত বেশিরভাগ সময় কোন উপকার পাচ্ছেন না। 

 

মোটা হওয়ার সহজ উপায়  সমূহ

বয়সের আর উচ্চতার তুলনায় ওজন কম হওয়ায় আন্ডারওয়েট হওয়া খুব সমস্যা। তাই আজকে আপনাদের জানাব মোটা হওয়ার ৯ টি কার্যকরি টিপস।

 পেইজ সূচিপএ মোটা হওয়ার সহজ উপায় ৯ টি কার্যকরি টিপস 

ব্যাম করা

অনেকেই ভাবে ওজন কমাতে ব্যায়াম প্রয়োজন এটা মোটেও টিক না। খারণ মোটা হত যেমন ব্যায়াম প্রয়োজন তেমনি ওজন বাড়াতেও ব্যায়ামের প্রয়োজন। একেএে শুধু দোড় জতেস না। তার জন্য প্রয়োজন নিয়মিত জিম করা। জিমে অনেক অবিজ্ঞ টৈইনার তাকে যারা আপনাকে দেখেই তিনি বলে দিবে আপনার কোন ব্যায়াম করতে হবে।

আরু পড়ুনঃ ওজন বাড়ানোর ডায়েট চার্ট 

ওজন বাড়ানোর ড্রাইয়েট সকালের নাস্তা,দুপুরের খবার, এবং হালকা নাস্তা হিসেবে কোন খাবার গুলো রাখা যায় তা আজকে  আপনাদের সামনে তুলে ধরব।

সকালের নাস্তাঃ ওজন বাড়ানোর জন্য সকালের নাস্তায় যে খাবার রাখতে পারেন,যেমন, দুধ ,দিম,কলা,কেজুর,কিসমিস

দুধঃ শরীরের সব ধরনের পুষ্টি  উপাদানই দুধে পাওয়া যায়। দুধে প্রচুর পরিমানের ক্যালসিয়াম এবং ভিটাবিন থাকে। ক্যালসিয়াম শরীরের ধাত,হার মজবুত রাখতে সাহাজ্য করে।

বার বার খাবার গ্রহণ করা

বার বার খাবার গ্রহণ করা প্রত্যেকটি মানুষের উচিৎ। প্রতি ২ গন্তা অন্তত অল্প কিছু খেতে হবে। কিন্ত যারা ওজন বাড়াতে চান তারা দুই গন্টা পর পর বেশি করে ভারি খাবার খেতে পারেন।এসময় আপনি দুধ,দই, ফল, ছানা ইত্যাদি দিয়ে পূরণ করতে পারেন। এতে শরীরের পুষ্টির পাশাপাশি ওজনও বৃদ্বি পায়। এটি মোটা হওয়ার সহজ উপায়।

খাবারে রাখুন কার্বোহাইড্রেড 

ওজন বৃদ্ধিতে কার্বোহাইড্রেড খুবই প্রয়োজনীয়। প্রতিদিন খাবারের তালিকায় কার্বোহাইড্রেড রাখবেন। ভাত,ও রুটি কার্বোহাইড্রেডের প্রধান উৎস। প্রতিদিন অন্তত ২বার করে কার্বোহাইড্রেড খাবেন। ভাতা আর রুটি কার্বোহাইড্রেডের প্রধান উৎস তার মানে এই নয় যে বেশি বেশি খাবেন।

  আপনাকে ফ্যাটের দিকেও খিয়াল রাখতে হবে। তাই প্রতিদিন কার্বোহাইড্রেড খাবেন যারা মোটা হতে চান তারা একটু বেশি করে খাবেন।  সহজে মোটা হওয়ার একটি অন্যতম উপায়।

বেশি ক্যালরি গ্রহণ 

ওজন কমানোর ক্ষেএে আমরা বেশি ক্যালরি বার্ন করি আর কম ক্যালরি গ্রহণ করি। কিন্ত এর ক্ষেএে উল্টা যতটুকো বার্ন করবেন তার চেয়ে বেশি গ্রহণ করবেন। ওজন বৃদ্ধির জন্য শরীরের তুলনায় বেশি ক্যালরি নিতে হবে। ওজন দ্রুত বৃদ্ধি করতে চাইলে প্রতিদিন ৬০০-৭০০ ক্যালরি গ্রহণ করতে হবে।

 আর যদি আস্তে আস্তে ওজন বাড়াতে চান তাহলে আপনাকে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ ক্যালরি বেশি গ্রহণ করতে হবে। এভাবে যদি আপনি এক সপ্তাহ বা ১০ দিন করলেই আপনার ওজন বৃদ্ধি পাবে। 

সটিক প্রোটিন গ্রহণ

ওজন বাড়াতে শুধুমাএ ক্যালরি দরকার না। ক্যালরির পাশাপাশি সটিক প্রোটিন ও দরকার। সটিক প্রোটিন গ্রহণ না করলে বাড়তি ফ্যাটের কারণ হয়ে দাড়াতে পারে। তাই প্রতিদিন খাবারের তালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখতে হবে। যেমন ,ডিম, ডাল, দুধ,শাক, শবজি রাখতে পারেন।

ড্রাই ফরুটস খাবেন খাবেন

ড্রাই ফরুটসে আছে প্রচুর ক্যালরি ফ্যাট যা ওজন বৃদ্ধিতে অনেক কাজ দিবে। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উটে ২ টা কাজু ২ টা কিসমিস এ দুইটা খেতে একদম ভুলবেন না। আপনি চাইলে নাস্তায় সাথে আমন্ড ও পেস্তা রাখতে পারেন। ওজন বৃদ্ধিতে আপনার ডায়েট  চার্টে বাদামের  পরিমানটা একটু বেশি  রাখবেন। এই নিয়মে ড্রাই ফরুটস খেলে আপনার ওজন ১ মাসেই বৃদ্ধি পাবে।

টেনশমুক্ত থাকুন

সব সমস্যার বড় সমস্যা হচ্ছে টেনশন। ওজন বূদ্ধিতে যেমন টেনশনমুক্ত থাকার দরকার তেমনি ওজন কমাতেও টেনশনমুক্ত থাকা অ্যাবশক।   আজকাল টেনশনমুক্ত থাকা খুব কটিন একটা বিষয় তাও টেনশনমুক্ত থাকার চেষ্টা করবেন।

পরিমিত ঘুমান

 শরীর টিক রাখতে অবশ্যই ঘুমের প্রয়োজন। দিনে কমপক্ষে ৮  গন্ঠা ঘুমাতে হবে। এর থেকে কম হওয়া যাবেনা। প্রতিদিন ঘুম থেকে উটে ইয়োগা বা সোগাসন করুন। এতে আপনার ওজন বৃদ্ধি পাবে।

ঘুমানোর আগে দুধ বা মধু খান

ঘুমানোর আগে আপনি এমন কিছু খেতে পারেন যেগুলো পুষ্টিকর ও ক্যালরিযুক্ত। কারণ সেটা ঘুমিয়ে পড়েচেন বলে খরচ হচ্ছে না এবং পুরো রাত আপনার শরীরে ক্যালরি ও ওজন বৃদ্ধি করবে। তাই প্রতিদিন ঘুমানোর আগে দুধ , আর মধু মিসিয়ে খান এটি ওজন বৃদ্ধিতে পরিক্ষিত এবং মোটা  হওয়ায় সহজ উপায়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সিপা আইটির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন